সদা সদ্যোজাতস্মিতমধুরসাস্বাদপরয়া
ভবান্যা দৃক্পাতভ্রমরততিভিশ্চুম্বিতপুটম্ ।
অপাং পত্যুঃ কাষ্ঠাং শ্রিতমধিকশীতং পশুপতে-
র্মুখং সদ্যোজাতং মম দুরিতজাতং ব্যপনয়েত্ ॥ ১॥
জটান্তঃস্বর্ধুন্যাশ্শিশিরমুখবাতৈরবমতিং
গতং বামাং রুষ্টামনুনয়সহস্রৈঃ প্রশমিতুম্ ।
কিরত্জ্যোত্স্নং বামং নয়নমগজানেত্রঘটিতং
দধদ্বামং বক্ত্রং হরতু মম কামং, পশুপতেঃ ॥ ২॥
গলে ঘোরজ্বালং গরলমপি গণ্ডূষসদৃশং
নিদাঘান্তে, গর্জদ্ঘনবদতিনীলং বহতি য়ত্ ।
নিরস্তুং বিশ্বাঘপ্রচয়মধিতিষ্ঠদ্যমদিশং
হ্যঘোরং তদ্বক্ত্রং লঘয়তু মদং মে, পশুপতেঃ ॥ ৩॥
পুমর্থানং পূর্তিং প্রণতশিরসাং দাতুমনিশং
জলাভাবো মাভূদিতি শিরসি গঙ্গাং বহতি য়ত্ ।
সুরেশাসাস্ফূর্তিং মুকুটশশিভাসা কিরতি তত্
মুখং তত্ পুংরূপং হরতু মম মোহং, পশুপতেঃ ॥ ৪॥
রমেশো বাগীশো দিবসরজনীশৌ পরশুদৃক্
সুরেশো দৈত্যেশো নিশিচরকুলেশোঽথ ধনদঃ ।
য়দূর্ধ্বাংশুব্রাতৈশ্শিবচরিতবন্তঃ পরিণতাঃ
তদৈশানং বক্ত্রং হরতু ভবপাশং, পশুপতেঃ ॥ ৫॥
॥ COMMENTS:-
॥
Tha above verses are in praise of Lord Shiva, renowned by the name Pashupati in the temple in Nepal.(পঞ্চ) pancha means five, (আস্যম্) Asyam means the face, and(স্তবম্) stavam means a hymn in praise. So the title says that this is in praise of Lord Pashupati with five faces.
॥ NEPAL: –
॥
The kingdom of Nepal is India’s neighbour. The state is situated high in the Himalaya mountains. Mount Everest, the highest peak in the world, is situated in Nepal. It is an ancient country and has been referred
to in our puranas like Skandam and Bhagavatam. The Skanda Purana in the chapter Nepala Mahatmayam says that fortunate indeed are those who live in that country, because they are blessed with all the four goals(পুরুষার্থাঃ।)
of life, to wit, dharma, artha, kama and mokSha. They are able to have darshan of the Lord Pashupati whom even devas cannot see directly.
পুরী পাশুপতী ধন্যা চতুর্বর্গ-ফলপ্রদা ।
জ্যোতীরূপং মহালিঙ্গং য়ত্রাগ্নৌ তপ্তকাঞ্চনম্ ॥
ধন্যা নৈপালিকা মর্ত্যাঃ তদ্রূপং গোচরং বিভুম্ ।
পশ্যন্তি য়েঽপি দেবানাং সাক্ষাত্পুনরগোচরম্ ।
Nepal is described as a gem amongst holy places. The Skanda Puranam further says that the people there will be calm, and will have other good qualities. The place is situated in high mountains, among dense forests and has
remarkable scenic beauty; and in such wonderful surrounding shines Lord Pashupatinath as the very embodiment of wisdom. (Nepala mahatmyam.7-54).
সংপূর্ণে ভারতেঽস্মিন্নপি বসু-ভরিতে ভূশিরঃ-স্থানভূতে
শশ্বচ্ছান্ত্যাদি-কেন্দ্রে হিমগিরি-শিখরেঽভ্যুত্তরেঽধ্যুত্তমেঽন্তঃ ।
পুণ্যে নৈসর্গ-রম্যে পরগহন-বনে সদ্বিচিত্রে পবিত্রে
ক্ষেত্রে নেপাল-সংজ্ঞে লসতি পশুপতি-জ্যোতিরাত্মা চিদীশঃ ॥
It was a Hindu kingdom, the only one in the world, till recently. Here, in Nepal, Lord Pashupati is seen as a lingam, nearly four feet high. and with five faces – four facing the four directions and the fifth facing up. The pujaries draw the Chakra on the lingam daily before commencing the puja. The full moon day (paurnamiপৌর্ণমী ) is specially celebrated when a huge quantity of rice is cooked along with vegetables. The rice is shaped as a lingam and offered to the Lord and deeparadhanam is performed. The temple attracts huge crowds on Shivaratri day when people throng to the temple during the entire day to have darshan of the Lord.
॥ FIVE FACES OF SHIVA:-
॥
Because of his five faces Shiva has the name পঞ্চবক্ত্রঃ। পঞ্চসঙ্খ্যাকানি বক্ত্রাণি মুখানি নানারূপাণি য়স্য স তথা । (Shivasahasranamam-Padmapuranam). These faces have the following names. ঈশান, তত্পুরুষ, অঘোর, বামদেব, and সদ্যোজাত. These faces face up the sky, East, South, North and West respectively. It seems that a lingam with five faces as described here is
to be seen only in the Pashupati temple in Nepal and the temple attached to the Shankara math in Tiruvanaikkaval near Trichy. The hymn given in the beginning has salutations to the five faces of the Lord.
We have the salutations to Shiva’s five faces in Mahanyasam that is chanted before chanting the vedic hymn Rudram. There are two Nyasams, the Mahanyasam and the Laghunyasam. Maha(মহত্) means big. Laghu is the opposite,(লঘু) means light, not heavy. The Mahanyasam is a part of the methodology of chanting of the Rudram on special occasions such as Pradosham, Shivaratri. Typically, during a Rudra parayanam at home, one recites the
Laghunyasam. Such a Rudra parayanam in a public place of worship such as a temple is preceeded by the recital of the Mahanyasam. As the name difference indicates, the Laghunyasam is shorter. The Mahanyasam invokes the deity of Rudra in His many forms of Indra, Agni, Yama, Varuna etc in the different limbs (anga’s) of the one who chants. Such an invoking is done to seek the blessings of the Lord, and at the same time giving one and all a feeling of immediate presence of the Lord in the vicinity of the chanting. The Mahanyasam has certain chapters of the Rudram, the Purusha Suktam etc repeated in it. The Shiva samkalpam is also part of this. The prayers addressed to the five faces of Shiva are given below.
তত্পুরুষায় বিদ্মহে মহাদেবায় ধীমহি। তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াত্ ॥
সংবর্তাগ্নি-তটিত্প্রদীপ্ত-কনকপ্রস্পর্ধি – তেজোরুণাং
গম্ভীরধ্বনি-সামবেদজনকং তাম্রাধরং সুন্দরম্ ।
অর্ধেন্দুদ্যুতি-লোল-পিংগল জটা ভার-প্রবোদ্ধোদকং
বন্দে সিদ্ধসুরাসুরেন্দ্র-নমিতং পূর্বং মুখং শূলিনঃ ॥
ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় । পূর্বাংগ মুখায় নমঃ ॥
The above verse is in salutation of Tatpurusha facing East.
অঘোরেভ্যোঽথ ঘোরেভ্যো ঘোরঘোরতরেভ্যঃ ।
সর্বেভ্যঃ সর্বশর্বেভ্যো নমস্তে অস্তু রুদ্ররুপেভ্যঃ ॥
কালাভ্র-ভ্রমরাংজন-দ্যুতিনিভং ব্যাবৃত্তপিংগেক্ষণং
কর্ণোদ্ভাসিত-ভোগিমস্তকমণি-প্রোদ্ভিন্নদংষ্ট্রাংকুরম্ ।
সর্পপ্রোতকপাল-শুক্তিশকল-ব্যাকীর্ণতাশেখরং
বন্দে দক্ষিণমীশ্বরস্য বদনং চাথর্বনাদোদয়ম্ ॥
ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় । দক্ষিণাংগ মুখায় নমঃ ॥
The above verse is in salutation of Aghora facing South.
সদ্যোজাতং প্রপদ্যামি সদ্যো জাতায় বৈ নমো নমঃ ।
ভবে ভবে নাতিভবে ভবস্ব মাম্ । ভবোদ্ভবায় নমঃ ॥
প্রালেয়াচলমিন্দুকুন্দ-ধবলং গোক্ষীরফেনপ্রভং
ভস্মাভ্যংগমনংগদেহদহন-জ্বালাবলীলোচনম্ ।
বিষ্ণুব্রহ্মমরুদ্গণার্চিতপদং ঋগ্বেদনাদোদয়ং
বন্দেঽহং সকলং কলংকরহিতং স্থাণোর্মুখং পশ্চিমম্ ॥
ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় । পশ্চিমাংগ মুখায় নমঃ ॥
The above verse is in salutation of Sadyojata facing West.
বামদেবায় নমো জ্যেষ্ঠায় নমঃ শ্রেষ্ঠায় নমো রুদ্রায় নমঃ
কালায় নমঃ কলবিকরণায় নমো বলবিকরণায় নমো বলায় নমো
বলপ্রমথনায় নমস্সর্বভূতদমনায় নমো মনোন্মনায় নমঃ ॥
গৌরং কুংকুম পংকিতং সুতিলকং ব্যাপাণ্ডুমণ্ডস্থলং
ভ্রূবিক্ষেপ-কটাক্ষবীক্ষণলসত্সংসক্তকর্ণোত্পলম্ ।
স্নিগ্ধং বিম্বফলাধরং প্রহসিতং নীলালকালংকৃতং
বন্দে য়াজুষ-বেদঘোষজনকং বক্ত্রং হরস্যোত্তরম্ ॥
ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় । উত্তরাংগ মুখায় নমঃ ॥
The above verse is in salutation of Vamadeva facing North .
ঈশানস্সর্ববিদ্যানামীশ্বরঃ সর্ব ভূতানাং
ব্রহ্মাধিপতির্ব্রহ্মণোধিপতির্ব্রহ্মা শিবো
মে অস্তু সদাশিবোম্ ॥
ব্যক্তাব্যক্তনিরূপিতং চ পরমং ষট্ত্রিংশতত্ত্বাধিকং
তস্মাদুত্তর-তত্ত্বমক্ষরমিতি ধ্যেয়ং সদা য়োগিভিঃ ।
ওংকারাদি-সমস্তমন্ত্রজনকং সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মং পরং
বন্দে পংচমমীশ্বরস্য বদনং খব্যাপি তেজোময়ম্ ॥
ওঁ নমো ভগবতে রুদ্রায় । ঊর্ধ্বাংগ মুখায় নমঃ ॥
The above verse is in salutation of Ishana facing up – the sky.
॥ THE SIGNIFICANCE OF FIVE FACES ;-
॥
What is the significance of Shiva being said to have five faces? This is explained in detail by Nilakanta DikShita in his commentary called Shivatattva rahasyam to Shiva 108 Namavali. The nameপঞ্চবক্ত্রঃ is the 52nd name in the namavali. A chapter from the elaborate commentary is given below.
তানি চ পঞ্চ মুখানি
ঈশান-তত্পুরুষাঘোর-বামদেব-সদ্যোজাতাখ্য-পঞ্চ-
ব্রহ্মাত্মকানি, তানি চ পঞ্চব্রহ্মাণি ভূত- পঞ্চক,
তন্মাতৃ-পঞ্চক, কর্মেন্দ্রিয়-পঞ্চক, জ্ঞানেন্দ্রিয়-পঞ্চক,
পুরুষ-প্রকৃতি-বুদ্ধ্যহংকার মনোরূপ-তত্ত্ব- পঞ্চক,
নিবৃত্তিপ্রতিষ্ঠাবিদ্যাশান্তি, শান্ত্যতীতাখ্য কলা-পঞ্চক,
ব্রহ্মা, বিষ্ণু, রুদ্র, মহেশ্বর, সদাশিবাখ্য-মূর্তি-পঞ্চক,
শিবসাদাখ্য, মূর্তসাদাখ্য, মূর্তসাদাখ্য-কর্তৃসাদাখ্য-কর্মসাদাখ্য
সাদাখ্য পঞ্চকাত্মকানীতি শিবপুরাণাগমেষু প্রসিদ্ধম্ ।
A full discussion of this topic is beyond the scope of this writeup. One may have to approach a scholar for further details on this subject.
`Pashupati’ means the protector of the kine. Every thing in creation from Brahma the creator down to immovables are known as pashus. Shiva is known as Pashupati since He is their Lord. The name occurs in vedas (eg) in Shri
Rudram that says.নমো বৃক্ষেভ্যো হরিকেশেভ্যঃ পশূনাং পতয়ে নমঃ । It also occurs in the Shiva 108 namavali (no.92) and Shiva 1000 namavali. In the Shiva sahasranamam(Padmapuranam) (No.44) we find the following.
পশুপতিঃ – পশূনাং ব্রহ্মাদীনাং দ্বিপদাং চতুষ্পদাং চ পতির্নায়কঃ ।
“ব্রহ্মাদ্যাঃ স্থাবরান্তাশ্চ পশবঃ পরিকীর্তিতাঃ ।
তেষাং পতিত্বাদ্বিশ্বেশো ভবঃ পশুপতিঃ স্মৃতঃ ॥” ইতি পুরাণম্ ।
“সর্বদা য়ত্পশূন্পাতি তেষু য়দ্রমতে পুনঃ ।
তেষামধিপতির্যচ্চ তস্মাত্পশুপতিঃ স্মৃতঃ ॥” ইতি মহাভারতম্ ।
Nepal is therefore known as Pashupatipuri after the Lord.
The river Vangmati flows close to the temple of Pashupati. The waters from the river are used for the daily ablutions in the temple. It is said that after Lord Narasimha appeared, killed the demon king and blessed
Prahlada. Then He disappeared from the scene. Prahlada was greatly disappointed at this. He wanted to see the Lord again and did severe penance. Lord Shiva was impressed by this and laughed in happiness. Waterflowed from His mouth at that time and turned into a river. The river that flowed from His mouth came to be known as Vangmati. (From Nepala Mahatmyam).
ভগবন্তং তমন্বেষ্টুং য়দা ভাগবতো য়য়ৌ ।
তমদৃষ্ট্বা তপস্তেপে হিমবচ্ছিখরে শুভে ॥
দৃষ্ট্বা তং শংভুরাগত্য হাস্যমুচ্চৈশ্চকার হ ।
ততো নদী সমুত্পন্না হ্যুন্নতাত্ গিরিগহ্বরাত্ ॥
বচনান্মম দৈত্যেন্দ্র বহির্যাতা য়তো নদী ।
অতোঽস্যা বাঙ্মতী নাম ভবিষ্যতি ন সংশয়ঃ ।
প্রহ্লাদ গচ্ছ দৈত্যেন্দ্র বিষ্ণুভক্তির্দৃঢাঽস্তু তে ॥
Lord Shiva blessed Prahlada that his devotion to Hari will remain firm.
Nepal also has the river Gandaki. Shaligrama stones are found in the river bed. They are symbolic of Lord Vishnu. Shrimad Bhagavatam makes a reference to the river in Book 5 – chapter 7 when it narrates the story
of King Bharata. This country came to be known as Bharata Varsha after this king only. The king, after ruling over the country for a long time renounced everything and repaired to the forests to the hermitage of
Sage Pulaha situated on the banks of river Gandaki. It is said that Lord Hari reveals His form to His devotees there in the ashram even today. The holy river Chakranadi (Gandaki) hallows on both sides the places of this ashrama through contact with circular (wheel like) pebbles on both sides.This place is known as the ShaligramakShetra.
এবং বর্ষায়ুতসহস্রপর্যন্তাবসিতকর্মনির্বাণাবসরোঽধিভুজ্যমানং
স্বতনয়েভ্যো রিক্থং পিতৃপৈতামহং য়থাদায়ং বিভজ্য
স্বয়ং সকলসংপন্নিকেতাত্ স্বনিকেতাত্ পুলহাশ্রমং প্রবব্রাজ ॥ ৮॥
য়ত্র হ বাব ভগবান্ হরিরদ্যাপি তত্রত্যানাং
নিজজনানাং বাত্সল্যেন সংনিধাপ্যত ইচ্ছারূপেণ ॥ ৯॥
য়ত্রাশ্রমপদান্যুভয়তোনাভীভির্দৃষচ্চক্রৈশ্চক্রনদী নাম
সরিত্প্রবরা সর্বতঃ পবিত্রীকরোতি ॥ ১০॥
॥ HISTORICAL NOTES:-
॥
The documents in the National Archives of Nepal reveal that Shankaracharya visited Nepal during his travels around the country. He had discussions with the then king of Nepal who was a Buddhist and weaned him away from Buddhism to Hinduism. He made changes to the way pujas were being done in Pashupatinath temple and arranged to have regular pujas done by priests got from South India. Four priests, properly trained in the temple procedures and recitng the vedas perform the pujas to the four faces on the four sides. These facts are also to be seen in the text Punyashloka manjari that deals with the history of the Kanchi Shankara math. It also says that Vipulananda Sadashiva – the 53rd acharya in the lineage of acharyas of the math visited Nepal. He was warmly received by the king and honoured by him. The following verse in the text says that.
নিজনীবৃদগ্রহেতিখেদত্যজনেপালনৃপালপূজ্যপাদঃ ।
স পুরো মম সাধু সন্নিধত্তাং বিফলাননদসদাশিবোঽপ্রমত্তঃ ॥
This fact is also mentioned as নেপালাদিনৃপালমৌলিবিধৃতশ্রীশাসন … in the Vyasachaliya Shankaravijayam ..
Vyasachala was the disciple of Vipulananda Sadashiva and succeded him as the 54th head of the math. He is the author of Vyasachaliya Shankaravijayam. The details show that the Vipulananda Sadashiva visited Nepal when it was in the grip of severe famine. He blesed the state and brought relief from the severe famine.
Now, before concluding, let us ponder as to what we should seek from Lord Pashupati. Shankaracharya, in his Shivanandalahari (verse No.68) shows us the way. Let us join him in this moving appeal to Lord Pashupati.
অমিতমুদমৃতং মুহুর্দুহন্তীং
বিমল-ভবত্পদ-গোষ্ঠমাবস্ন্তীম্ ।
সদয় পশুপতে সু-পুণ্য-পাকং
মম পরিপালয় ভক্তি-ধেনুমেকাম্ ॥ ৬৮॥
Pashu(পশু) means cattle in general. Here the acharya takes it to mean a cow. The `cow’ in this instance is devotion or bhakti. Lord Pashupati is the owner of the cow. The acharya requests the Lord to take care of the bhakti `cow’ and nourish it or, in other words, make his devotion to Him firm and unwavering. The cow shed will generally be unclean. But the bhakti cow will not stay in unclean places. It stays in a very clean place
(viz.) the Lord’s feet.বিমল-ভবত্পদ-গোষ্ঠমাবসন্তীম্। বিমল = clean, pure. ভবত্পদ-গোষ্ঠমাবসন্তীম্ = staying in the cow-pen of your feet.গোষ্ঠম্ = cowpen. This implies that the place where bhakti resides is a very exalted one. The ordinary cow
can give only milk, in limited quantities and that too at specific times only. This bhakti cow is capable of giving us many good things – and that too all the time and in abundance and most importantly the nectar called
`bliss’ . So, অমিতমুদমৃতং মুহুর্দুহন্তীম্। অমিত = unlimited. মুদম্ = joy, happiness. অমৃতং = nectar. দুহন্তীম্ = yielding. মুহুঃ = often, frequently. The cow will be tied to a peg fixed to the ground. Bhakti is the result of good deeds or punyam done in many births. So, the bhakti cow is tied to the peg that is the frution of good deeds or punyam done in numerous births.সুপুণ্য-পাকাম্ । The Lord is requested to take care of such a cow. Lord Pashupati is addressed asসদয় পশুপতে = O! the compassionate Pashupati!. This indicates that the Lord has a kind heart and will certainly listen to our pleading.